ঢাকা ০৫:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষক নিয়োগে সুপারের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এলাকাবাসীর মানববন্ধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:২১:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 194
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ধর্মপাশা প্রতিনিধিঃ
মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের নয়াগাঁও দাখিল মাদরাসার সুপারের বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগে জালিয়াতির অভিযোগে উঠেছে। এর প্রতিবাদে এলাকায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকালে স্থানীয় নয়াগাঁও পয়েন্টে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সোহেল রানা নামে একজন শিক্ষক ২০১০ সালে সহকারী শিক্ষক (কৃষি) পদে নিয়োগ পান এবং ২০১১ সালে এমপিওভুক্ত হন। জাল সনদ হওয়ায় বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সুপার সোলায়মান হেকিম সোহেল রানাকে ২০০৪ সালে নিয়োগ দেখান।

জালিয়াতি করতে গিয়ে কিছু কাগজ পরিবর্তন করেন কিন্তু কিছু কাগজপত্রে অসঙ্গতি থেকে থেকে যায়। এ নিয়ে এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। পত্রিকায় নিউজ হয়েছে, মানববন্ধন হয়েছে।

তৎকালীন সুপার আব্দুল খালেক জানান, আমি সোহেল রানাকে ২০০৪ সালে নয় ২০১০ সালে নিয়োগ দিয়েছি। কাগজপত্র দেখলেই সত্য-মিথ্যা বুঝা যাবে।

তবে ভারপ্রাপ্ত সুপার সোলায়মান হেকিম এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস : আমার সুনামগঞ্জ | Amar Sunamganj

শিক্ষক নিয়োগে সুপারের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এলাকাবাসীর মানববন্ধন

আপডেট সময় : ১০:২১:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩

ধর্মপাশা প্রতিনিধিঃ
মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের নয়াগাঁও দাখিল মাদরাসার সুপারের বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগে জালিয়াতির অভিযোগে উঠেছে। এর প্রতিবাদে এলাকায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকালে স্থানীয় নয়াগাঁও পয়েন্টে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সোহেল রানা নামে একজন শিক্ষক ২০১০ সালে সহকারী শিক্ষক (কৃষি) পদে নিয়োগ পান এবং ২০১১ সালে এমপিওভুক্ত হন। জাল সনদ হওয়ায় বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সুপার সোলায়মান হেকিম সোহেল রানাকে ২০০৪ সালে নিয়োগ দেখান।

জালিয়াতি করতে গিয়ে কিছু কাগজ পরিবর্তন করেন কিন্তু কিছু কাগজপত্রে অসঙ্গতি থেকে থেকে যায়। এ নিয়ে এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। পত্রিকায় নিউজ হয়েছে, মানববন্ধন হয়েছে।

তৎকালীন সুপার আব্দুল খালেক জানান, আমি সোহেল রানাকে ২০০৪ সালে নয় ২০১০ সালে নিয়োগ দিয়েছি। কাগজপত্র দেখলেই সত্য-মিথ্যা বুঝা যাবে।

তবে ভারপ্রাপ্ত সুপার সোলায়মান হেকিম এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন।