ঢাকা ১১:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুশিয়ারা নদী ভাঙনে বিলীন হয়েছে কৃষি জমি, আতঙ্কে রয়েছে শতাধিক পরিবার

জামাল উদ্দিন বেলাল, স্টাফ রিপোর্টার, জগন্নাথপুর :
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৮:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫
  • / 43
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জগন্নাথপুর উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী গ্রামে কুশিয়ারা নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

গত তিনদিনে অন্তত নদী পাড়ের প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকার কয়েকটি পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে প্রায় কৃষকদের ৫০ বিঘা কৃষি জমি। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে স্কুল, কবরস্থান, ঈদগাহ সহ কয়েকশ বাড়িঘর। ভাগংনের আতঙ্কে রাতে ঘুমাচ্ছেন না গ্রামবাসী, পায় ১০-১২ টি পরিবার নদী ভাঙ্গনে পানিতে তলিয়ে গেছে তারা সবাই মানবতার জীবনযাপন করছেন, নদীর পাড়ে গেলে দেখা য়ায় বাড়ি হারা মানুষরা নদীর পাড়ে বসে চোখের পানি পেলছেন।

বুধবার (৬ আগষ্ট ) সকালে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের সরেজমিনে কুশিয়ারা নদীর বালীশ্রী ও বাগমনা গ্রামে ভাঙন কবলিত স্থানে গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুশিয়ারা নদীর পাড়ের প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। গত তিন দিনে ভাঙনে প্রায় ৫০ বিঘা কৃষি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে স্কুল, কবরস্থান, ঈদগাহসহ কয়েকশ বাড়িঘর।ভাঙন দেখতে স্থানীয়রা নদীর পারে ভিড় জমিয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে শত শত পরিবার নদীর পারে এখন দিন কাটাচ্ছে আর আর চোখের পানি ফেলছেন। জমিতে লাগানো বিভিন্ন ফসলের গাছসহ অবস্থায় কেটে নিচ্ছেন কৃষকরা।

স্থানীয় বালীশ্রী গ্রামের বাসিন্দা জগন্নাথপুর উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম বাদশা বলেন, তিন দিন ধরে কুশিয়ারা নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে বালীশ্রী গ্রামে কৃষি জমি নদীতে বাড়ি ঘর বিলীন হয়েছে আমাদের দাবি আপাতত জিও ব্যাগ ফেলে সাময়িক ভাবে নদী ভাঙন রোধ করতে হবে।

এখানে প্রাইমারি স্কুল, মসজিদ আছে। এই নদী ভাঙন বন্ধ না করা গেলে সব ভেঙে যাবে। ২৫ বছর ধরে নদী এখানে ভাঙছে। এ পর্যন্ত যে সব সরকার এসেছিল তারা নদী বাঁধার জন্য কোনো উদ্যোগ নেয় নাই। আমরা ড. ইউনুস সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি সাময়িকভাবে আপাতত জিও ব্যাগ ফেলে নদী ভাঙন রোধ করার জন্য।

বিলীন হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক বালীশ্রী গ্রামের ইয়াবর মিয়া বলেন, গত ৩/৪ দিনে আমার ৫বিঘা জমি বিলীন হয়ে গেছে। একটু একটু জমি রয়েছে সেটাও নদীতে চলে গেলে আমি নিঃস্ব হয়ে যাব। আমরা সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ করছি যতদ্রুত সম্ভব আপাতত ভাঙন ঠেকানোর ব্যবস্থা করুক।

একই এলাকার আশারফ ইসলাম জানান প্রতিনিয়ত কুশিয়ারা নদী তীরে বালীশ্রী গ্রামে রাস্তা ভেঙ্গে গেছে আমাদের গ্রাম সহ আশপাশে কয়েকটি গ্রামের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে। প্রতিনিয়ত নদীতে তলে যাচ্ছে বাড়িঘর।

এদিকে বাগমনা গ্রাম বিলীন হওয়া কয়েকজন পরিবার বাবু মিয়া, দোলন মিয়া, আনহার মিয়া সহ কয়েকজন কৃষক বলেন, আমাদের আর কিছু নেই।

প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে এখানে নদী ভাঙন হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন ঠেকাতে কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। যখন যে এমপি হয় সে আশ্বাস দেয়। কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না। ভাঙনে এই এলাকার শত শত বিঘা কৃষি জমি বিলীন হয়েছে। ঘরবাড়ি বিলীন হয়েছে। কিন্তু কার্যকর ব্যবস্থা নেই। নতুন করে আবার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ঝুঁকিতে রয়েছে শতাধিক বসতবাড়ি, স্কুল, মসজিদ, বাজার। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

বাগমনা গ্রামের বাবু মিয়া নদীর পাড়ে কান্না কন্ঠে বলেন আমার একটা বাড়ি সম্বল ছিল আজ নদী আমার বাড়িটি নিয়ে গেছে, আমি এখন কোথায় থাকবো বলতে পারছি না।। নদীর পাড়ের মানুষরা এখন মানবতার জীবনযাপন করছেন।

জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাউছার আহমেদ বলেন, আমি সরজমিনে ভাঙন কবলিত স্থান পরিদর্শন করেছি। এখানে কিছু ধান খেতের জমি ভাঙনে বিলীন হয়েছে। এর পাশেই আগাম আমন ধান রোপণ করা হয়েছে সেগুলোই হুমকির মুখে রয়েছে। সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ প্রশাসনসহ সকল কর্মকর্তারা এ বিষয়টি ওয়াকিবহাল রয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে আন্তঃসমন্বয়ের মাধ্যমে ভাঙন রোধ করতে যে ব্যবস্থাগুলো নেওয়া প্রয়োজন সেই ব্যাপারে আমরা উদ্যোগ নেব। পাশাপাশি যেসব কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ব্যাপারটিও আমরা ভাবব।।

জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরকত উল্লাহ বলেন, রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী ও বাগমনা এলাকায় ভাঙনের খবর আমি শুনেছি। কয়েকদিন আগে ভাঙন কবলিত স্থানটি আমি পরিদর্শন করে ভাঙন ঠেকাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে পত্র দিয়েছি। আশা করছি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেবে।

জগন্নাথপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ- সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, জগন্নাথপুর উপজেলার বালীশ্রী নদীর বাম তীর প্রায় ৫৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য। বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় ভাঙন দেখা দেয়। এর মধ্যে চলতি বর্ষাকালে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী ও বাগমনা এলাকায় কিছু কৃষি জমি ভাঙন কবলিত রয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিদর্শন করেছি।

জগন্নাথপুর ইউএনও এ বিষয়ে আমাদের নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর পত্র প্রেরণ করেছেন। আমারাও ওই পত্রের রেফারেন্স ধরে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রকল্পের জন্য পত্র দিয়েছি। প্রকল্পের অনুমোদন পেলেই ঠিকানার নিয়োগ করে আমরা কাজ শুরু করব।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস : আমার সুনামগঞ্জ | Amar Sunamganj

কুশিয়ারা নদী ভাঙনে বিলীন হয়েছে কৃষি জমি, আতঙ্কে রয়েছে শতাধিক পরিবার

আপডেট সময় : ০৯:৩৮:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অগাস্ট ২০২৫

জগন্নাথপুর উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী গ্রামে কুশিয়ারা নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

গত তিনদিনে অন্তত নদী পাড়ের প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকার কয়েকটি পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ভাঙনে বিলীন হয়েছে প্রায় কৃষকদের ৫০ বিঘা কৃষি জমি। ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে স্কুল, কবরস্থান, ঈদগাহ সহ কয়েকশ বাড়িঘর। ভাগংনের আতঙ্কে রাতে ঘুমাচ্ছেন না গ্রামবাসী, পায় ১০-১২ টি পরিবার নদী ভাঙ্গনে পানিতে তলিয়ে গেছে তারা সবাই মানবতার জীবনযাপন করছেন, নদীর পাড়ে গেলে দেখা য়ায় বাড়ি হারা মানুষরা নদীর পাড়ে বসে চোখের পানি পেলছেন।

বুধবার (৬ আগষ্ট ) সকালে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের সরেজমিনে কুশিয়ারা নদীর বালীশ্রী ও বাগমনা গ্রামে ভাঙন কবলিত স্থানে গিয়ে এ চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুশিয়ারা নদীর পাড়ের প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। গত তিন দিনে ভাঙনে প্রায় ৫০ বিঘা কৃষি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ভাঙনে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে স্কুল, কবরস্থান, ঈদগাহসহ কয়েকশ বাড়িঘর।ভাঙন দেখতে স্থানীয়রা নদীর পারে ভিড় জমিয়েছে। ভাঙন আতঙ্কে শত শত পরিবার নদীর পারে এখন দিন কাটাচ্ছে আর আর চোখের পানি ফেলছেন। জমিতে লাগানো বিভিন্ন ফসলের গাছসহ অবস্থায় কেটে নিচ্ছেন কৃষকরা।

স্থানীয় বালীশ্রী গ্রামের বাসিন্দা জগন্নাথপুর উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম বাদশা বলেন, তিন দিন ধরে কুশিয়ারা নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে বালীশ্রী গ্রামে কৃষি জমি নদীতে বাড়ি ঘর বিলীন হয়েছে আমাদের দাবি আপাতত জিও ব্যাগ ফেলে সাময়িক ভাবে নদী ভাঙন রোধ করতে হবে।

এখানে প্রাইমারি স্কুল, মসজিদ আছে। এই নদী ভাঙন বন্ধ না করা গেলে সব ভেঙে যাবে। ২৫ বছর ধরে নদী এখানে ভাঙছে। এ পর্যন্ত যে সব সরকার এসেছিল তারা নদী বাঁধার জন্য কোনো উদ্যোগ নেয় নাই। আমরা ড. ইউনুস সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি সাময়িকভাবে আপাতত জিও ব্যাগ ফেলে নদী ভাঙন রোধ করার জন্য।

বিলীন হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক বালীশ্রী গ্রামের ইয়াবর মিয়া বলেন, গত ৩/৪ দিনে আমার ৫বিঘা জমি বিলীন হয়ে গেছে। একটু একটু জমি রয়েছে সেটাও নদীতে চলে গেলে আমি নিঃস্ব হয়ে যাব। আমরা সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ করছি যতদ্রুত সম্ভব আপাতত ভাঙন ঠেকানোর ব্যবস্থা করুক।

একই এলাকার আশারফ ইসলাম জানান প্রতিনিয়ত কুশিয়ারা নদী তীরে বালীশ্রী গ্রামে রাস্তা ভেঙ্গে গেছে আমাদের গ্রাম সহ আশপাশে কয়েকটি গ্রামের যাতায়াত বন্ধ রয়েছে। প্রতিনিয়ত নদীতে তলে যাচ্ছে বাড়িঘর।

এদিকে বাগমনা গ্রাম বিলীন হওয়া কয়েকজন পরিবার বাবু মিয়া, দোলন মিয়া, আনহার মিয়া সহ কয়েকজন কৃষক বলেন, আমাদের আর কিছু নেই।

প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে এখানে নদী ভাঙন হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন ঠেকাতে কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। যখন যে এমপি হয় সে আশ্বাস দেয়। কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না। ভাঙনে এই এলাকার শত শত বিঘা কৃষি জমি বিলীন হয়েছে। ঘরবাড়ি বিলীন হয়েছে। কিন্তু কার্যকর ব্যবস্থা নেই। নতুন করে আবার ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ঝুঁকিতে রয়েছে শতাধিক বসতবাড়ি, স্কুল, মসজিদ, বাজার। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

বাগমনা গ্রামের বাবু মিয়া নদীর পাড়ে কান্না কন্ঠে বলেন আমার একটা বাড়ি সম্বল ছিল আজ নদী আমার বাড়িটি নিয়ে গেছে, আমি এখন কোথায় থাকবো বলতে পারছি না।। নদীর পাড়ের মানুষরা এখন মানবতার জীবনযাপন করছেন।

জগন্নাথপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাউছার আহমেদ বলেন, আমি সরজমিনে ভাঙন কবলিত স্থান পরিদর্শন করেছি। এখানে কিছু ধান খেতের জমি ভাঙনে বিলীন হয়েছে। এর পাশেই আগাম আমন ধান রোপণ করা হয়েছে সেগুলোই হুমকির মুখে রয়েছে। সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ প্রশাসনসহ সকল কর্মকর্তারা এ বিষয়টি ওয়াকিবহাল রয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে আন্তঃসমন্বয়ের মাধ্যমে ভাঙন রোধ করতে যে ব্যবস্থাগুলো নেওয়া প্রয়োজন সেই ব্যাপারে আমরা উদ্যোগ নেব। পাশাপাশি যেসব কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ব্যাপারটিও আমরা ভাবব।।

জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরকত উল্লাহ বলেন, রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী ও বাগমনা এলাকায় ভাঙনের খবর আমি শুনেছি। কয়েকদিন আগে ভাঙন কবলিত স্থানটি আমি পরিদর্শন করে ভাঙন ঠেকাতে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে পত্র দিয়েছি। আশা করছি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেবে।

জগন্নাথপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ- সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল বলেন, জগন্নাথপুর উপজেলার বালীশ্রী নদীর বাম তীর প্রায় ৫৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য। বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় ভাঙন দেখা দেয়। এর মধ্যে চলতি বর্ষাকালে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের বালীশ্রী ও বাগমনা এলাকায় কিছু কৃষি জমি ভাঙন কবলিত রয়েছে। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিদর্শন করেছি।

জগন্নাথপুর ইউএনও এ বিষয়ে আমাদের নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর পত্র প্রেরণ করেছেন। আমারাও ওই পত্রের রেফারেন্স ধরে আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রকল্পের জন্য পত্র দিয়েছি। প্রকল্পের অনুমোদন পেলেই ঠিকানার নিয়োগ করে আমরা কাজ শুরু করব।