ঢাকা ১২:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক এক্স-রে সেবা চালু

আব্দুল্লাহ নাঈম
  • আপডেট সময় : ০১:৪৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / 127
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে যুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নতুন এক্সরে মেশিন। রোববার এই মেশিন দিয়ে এক্সওে সেবার উদ্ধোধন করা হয়।

এক্সরে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী আলী হোসেন বললেন, সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক ডিজিটাল এক্সরে মেশিন এটাই প্রথম। এই এক্সরে মেশিনের মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। এটি দিয়ে যেকোনো ধরনের এক্সরে করা যাবে। মেশিনের ডাবল ডিটেক্টর থাকাতে এক্সপোজ দেওয়ার ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই ছবি চলে আসবে। এরপর দ্রুততার সঙ্গে রোগীকে প্রিন্ট প্রদান করা যাবে। স্বাভাবিকভাবে এসব মেশিন কমপক্ষে ১০ বছর সার্ভিস দেয়। আশাকরছি আরও বেশি সময় ব্যবহার করা যাবে।

হাসপাতালের এক্সরে টেকনেশিয়ান আফজালুর রহমান বললেন, আমরা আন্তরিকভাবে সেবা দেয়ার চেষ্টা করবো। দিনে এই মেশিনেই কেবল ৩০ জনের এক্সরে করা সম্ভব।

হাসপাতালের তত্তাবধায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান স্বপন বললেন, হাসপাতালে এক্সরে সেবা অনেকদিন বন্ধ ছিল। রবিবার থেকে অত্যাধুনিক মেশিন দিয়ে সার্ভিস দেওয়া শুরু হয়েছে। টেকনিশিয়ানের জন্যও আবেদন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে রোগীরা ভালো সেবা পাবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস : আমার সুনামগঞ্জ | Amar Sunamganj

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক এক্স-রে সেবা চালু

আপডেট সময় : ০১:৪৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে যুক্ত হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নতুন এক্সরে মেশিন। রোববার এই মেশিন দিয়ে এক্সওে সেবার উদ্ধোধন করা হয়।

এক্সরে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলী আলী হোসেন বললেন, সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক ডিজিটাল এক্সরে মেশিন এটাই প্রথম। এই এক্সরে মেশিনের মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। এটি দিয়ে যেকোনো ধরনের এক্সরে করা যাবে। মেশিনের ডাবল ডিটেক্টর থাকাতে এক্সপোজ দেওয়ার ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই ছবি চলে আসবে। এরপর দ্রুততার সঙ্গে রোগীকে প্রিন্ট প্রদান করা যাবে। স্বাভাবিকভাবে এসব মেশিন কমপক্ষে ১০ বছর সার্ভিস দেয়। আশাকরছি আরও বেশি সময় ব্যবহার করা যাবে।

হাসপাতালের এক্সরে টেকনেশিয়ান আফজালুর রহমান বললেন, আমরা আন্তরিকভাবে সেবা দেয়ার চেষ্টা করবো। দিনে এই মেশিনেই কেবল ৩০ জনের এক্সরে করা সম্ভব।

হাসপাতালের তত্তাবধায়ক ডা. মাহবুবুর রহমান স্বপন বললেন, হাসপাতালে এক্সরে সেবা অনেকদিন বন্ধ ছিল। রবিবার থেকে অত্যাধুনিক মেশিন দিয়ে সার্ভিস দেওয়া শুরু হয়েছে। টেকনিশিয়ানের জন্যও আবেদন করা হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে রোগীরা ভালো সেবা পাবেন।