ঢাকা ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কোটি টাকার ওষুধ নষ্ট হওয়ার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি ছাতকে ইউএনও ওসি’র সাথে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যাণ ফ্রন্টের নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে আড়াই কোটি টাকার ওষুধ মেয়াদোত্তীর্ণ জগন্নাথপুর উপজেলা উন্নয়ন সংস্থা ইউকে’র উদ্যোগে সেলাই মেশিন বিতরণ উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি গঠন -সভাপতি তারা মিয়া, সম্পাদক ফজলুল হক ধর্মপাশায় কনে দেখতে গিয়ে নৌকাডুবি, উকিল ও শিশু কন্যার লাশ উদ্ধার দুর্নীতি ও অপশাসনের কারণে দেশ পিছিয়ে আছে — এডভোকেট মুহাম্মদ শামস উদ্দিন সিলেটের পাথর কুয়ারী লুটপাটে জামায়াত জড়িত নয়: প্রমাণের চ্যালেঞ্জ নেতৃবৃন্দের ছাতকে বিদেশি রিভলভার উদ্ধার সিলেটের নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিলেন মো. সারোয়ার আলম

জলমহালে অবৈধভাবে মাছ আহরণ রোধে জনসচেতনতা কার্যক্রম ও প্রশাসনের আইনি পদক্ষেপ

নিজস্ব প্রতিবেদক :
  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • / 132
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দিরাই, শাল্লা ও জামালগঞ্জ থানার বিভিন্ন জলমহালে দলবদ্ধভাবে স্থানীয় গ্রামবাসী ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া ও তাদের অনুপস্থিতিতে অবৈধভাবে মাছ আহরণ করছে।

এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসন যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করছে এবং অবৈধভাবে মাছ আহরণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

এ ধরনের অনৈতিক ও বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্থানীয় জনগণের মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ) জুমার নামাজের পর দিরাই থানাধীন শ্যামারচর এলাকায় সচেতনতামূলক সভা করা হয়।

সুনামগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন), পুলিশ সুপার (সাময়িক দায়িত্ব) তাপস রঞ্জন ঘোষ স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তারা বলেন, জলমহালের ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া তাদের অনুপস্থিতিতে মাছ আহরণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং অনৈতিক।

যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন সবসময় তৎপর রয়েছে এবং কেউ বেআইনিভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে জলমহাল থেকে অবৈধভাবে মাছ আহরণকারীদের গ্রেফতারপূর্বক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তারা আরও বলেন, জলমহালের সম্পদ রক্ষায় জনগণকে সচেতন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা রাখতে হবে, যাতে কেউ অবৈধভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণে যুক্ত হতে না পারে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দিরাই ও শাল্লা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ জনগণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস : আমার সুনামগঞ্জ | Amar Sunamganj

জলমহালে অবৈধভাবে মাছ আহরণ রোধে জনসচেতনতা কার্যক্রম ও প্রশাসনের আইনি পদক্ষেপ

আপডেট সময় : ১১:৩৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

দিরাই, শাল্লা ও জামালগঞ্জ থানার বিভিন্ন জলমহালে দলবদ্ধভাবে স্থানীয় গ্রামবাসী ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া ও তাদের অনুপস্থিতিতে অবৈধভাবে মাছ আহরণ করছে।

এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসন যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করছে এবং অবৈধভাবে মাছ আহরণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

এ ধরনের অনৈতিক ও বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্থানীয় জনগণের মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ) জুমার নামাজের পর দিরাই থানাধীন শ্যামারচর এলাকায় সচেতনতামূলক সভা করা হয়।

সুনামগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন), পুলিশ সুপার (সাময়িক দায়িত্ব) তাপস রঞ্জন ঘোষ স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তারা বলেন, জলমহালের ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া তাদের অনুপস্থিতিতে মাছ আহরণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং অনৈতিক।

যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন সবসময় তৎপর রয়েছে এবং কেউ বেআইনিভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে জলমহাল থেকে অবৈধভাবে মাছ আহরণকারীদের গ্রেফতারপূর্বক মামলা দায়ের করা হয়েছে।

তারা আরও বলেন, জলমহালের সম্পদ রক্ষায় জনগণকে সচেতন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা রাখতে হবে, যাতে কেউ অবৈধভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণে যুক্ত হতে না পারে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দিরাই ও শাল্লা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ জনগণ।