ঢাকা ০৬:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সুনামগঞ্জে পাসের হার ৬৭.৮৯%, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪১৮ শিক্ষার্থী উন্নয়নের স্বপ্নে বঞ্চিত নবগঠিত মধ্যনগর উপজেলা শাল্লায় অফিসেই আত্মহত্যা করলেন অফিস সহকারী শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে নবনিযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের যোগদান বিশ্বম্ভরপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার দুই নবনিয়োগপ্রাপ্ত কনস্টেবলদের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন এসএসসি ২০২৫: ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা ছাতকে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টস এন্ড বিজনেসমেন ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের কমিটি গঠন শিল্প ও পর্যটন খাতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে মতবিনিময় সভা

হাওড়ে রাস্তা নির্মাণ, প্রশংসায় ভাসছেন শিশির মনির

আমীর মাহবুব, শাল্লা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৯:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
  • / 121
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শাল্লায় হাওড়ে রাস্তা নির্মাণ করে প্রশংসায় ভাসছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী ও দিরাই-শাল্লা (সুনামগঞ্জ-২) আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী মোহাম্মদ শিশির মনির।

গত ১৫ই ফেব্রুয়ারি তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নের ইয়ারাবাদ গ্রামের ১৬০০ মিটার রাস্তার কাজের উদ্বোধন করা হয়।এতে উপকারভোগী গ্রামের প্রায় ৭০০ কৃষক। হাওড়ের রাস্তাটি নির্মাণে ব্যয় হয় ৭ লাখ টাকা।

রাস্তার কাজ শেষ হওয়ায় ২২মার্চ(শনিবার)সকাল সাড়ে ১০টায় পরিদর্শনে যান আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এসময় স্থানীয়রা নিজস্ব অর্থায়নে কাজ করায় তাদের সুবিধার কথা তুলে ধরে ভূয়সী প্রশংসা করেন শিশির মনিরের।

রাস্তা পরিদর্শন শেষে স্থানীয়রা বলেন,আমাদের হাওড়ের অবহেলিত গোপাট(রাস্তা) নির্মাণ করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে। তিনি উকিল মানুষ থাকেন ঢাকায়। অতচ লক্ষ লক্ষ টাকার কাজ করেছেন আমাদের অবহেলিত রাস্তায়।আমাদের গ্রামের কৃষকদের প্রতি ভালোবাসায় প্রমাণ করে তিনি মানুষের প্রকৃত বন্ধু। মানুষের প্রকৃত বন্ধু তারাই যারা নিঃস্বার্থ কাজ করেন।আমরা শুনেছি দিরাই-শাল্লার যেখানেই বিভিন্ন সমস্যা সেখানে তিনি সামর্থ্য অনুযায়ী পাশে দাঁড়ানো চেষ্টা করছেন।আমরা সত্যিই উনার কাছে ঋণী। যদি কোনদিন আমাদের সুযোগ হয় উনার জন্য কাজ করার সেদিন আমাদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে পাশে থাকবো।

এসময় আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন,আমি শহরে থাকলেও গায়ে মিশে আছে গ্রামের কাঁদা মাটির গন্ধ। আমার মনে পরে সেই ছোট্র সময়ে ধান ক্ষেতের আইলে হাটার কথা।আমরা যারা উচ্চশিক্ষিত, যারা শহরে বন্দরে থাকি তাদের উচিৎ গ্রামের কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো। আমার নিজের দায়বদ্ধতা থেকে এটুকু করেছি।আমি কিছু পাওয়ার জন্য করিনি।আমার মনে হয় মা-মাটির গন্ধ মাখা গ্রামের মানুষদের অধিকার আছে আমার উপর।তাই নিজের দায়বদ্ধতা থেকে ছোট্র ছোট্র কাজ করার চেষ্টা করছি।

পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন,সাখাওয়াত আলী,মাওলানা আবির হোসেন,মুকিত মিডা,আবুল বাশার,হেলাল মিয়া,রুবেল মিয়া প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস : আমার সুনামগঞ্জ | Amar Sunamganj

হাওড়ে রাস্তা নির্মাণ, প্রশংসায় ভাসছেন শিশির মনির

আপডেট সময় : ০৩:৫৯:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

শাল্লায় হাওড়ে রাস্তা নির্মাণ করে প্রশংসায় ভাসছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী ও দিরাই-শাল্লা (সুনামগঞ্জ-২) আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী মোহাম্মদ শিশির মনির।

গত ১৫ই ফেব্রুয়ারি তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নের ইয়ারাবাদ গ্রামের ১৬০০ মিটার রাস্তার কাজের উদ্বোধন করা হয়।এতে উপকারভোগী গ্রামের প্রায় ৭০০ কৃষক। হাওড়ের রাস্তাটি নির্মাণে ব্যয় হয় ৭ লাখ টাকা।

রাস্তার কাজ শেষ হওয়ায় ২২মার্চ(শনিবার)সকাল সাড়ে ১০টায় পরিদর্শনে যান আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। এসময় স্থানীয়রা নিজস্ব অর্থায়নে কাজ করায় তাদের সুবিধার কথা তুলে ধরে ভূয়সী প্রশংসা করেন শিশির মনিরের।

রাস্তা পরিদর্শন শেষে স্থানীয়রা বলেন,আমাদের হাওড়ের অবহেলিত গোপাট(রাস্তা) নির্মাণ করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে। তিনি উকিল মানুষ থাকেন ঢাকায়। অতচ লক্ষ লক্ষ টাকার কাজ করেছেন আমাদের অবহেলিত রাস্তায়।আমাদের গ্রামের কৃষকদের প্রতি ভালোবাসায় প্রমাণ করে তিনি মানুষের প্রকৃত বন্ধু। মানুষের প্রকৃত বন্ধু তারাই যারা নিঃস্বার্থ কাজ করেন।আমরা শুনেছি দিরাই-শাল্লার যেখানেই বিভিন্ন সমস্যা সেখানে তিনি সামর্থ্য অনুযায়ী পাশে দাঁড়ানো চেষ্টা করছেন।আমরা সত্যিই উনার কাছে ঋণী। যদি কোনদিন আমাদের সুযোগ হয় উনার জন্য কাজ করার সেদিন আমাদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে পাশে থাকবো।

এসময় আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন,আমি শহরে থাকলেও গায়ে মিশে আছে গ্রামের কাঁদা মাটির গন্ধ। আমার মনে পরে সেই ছোট্র সময়ে ধান ক্ষেতের আইলে হাটার কথা।আমরা যারা উচ্চশিক্ষিত, যারা শহরে বন্দরে থাকি তাদের উচিৎ গ্রামের কৃষকদের পাশে দাঁড়ানো। আমার নিজের দায়বদ্ধতা থেকে এটুকু করেছি।আমি কিছু পাওয়ার জন্য করিনি।আমার মনে হয় মা-মাটির গন্ধ মাখা গ্রামের মানুষদের অধিকার আছে আমার উপর।তাই নিজের দায়বদ্ধতা থেকে ছোট্র ছোট্র কাজ করার চেষ্টা করছি।

পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন,সাখাওয়াত আলী,মাওলানা আবির হোসেন,মুকিত মিডা,আবুল বাশার,হেলাল মিয়া,রুবেল মিয়া প্রমুখ।